[ad_1]
জেলা সিভিল সার্জন সেখ ফজলে রাব্বী মিয়া জানান, শনিবার ফৌজদারহাটের বিআইটিআইডিতে ১৭৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। তাদের মধ্যে ছয়জনের করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এদের তিনজন চট্টগ্রামের তিন উপজেলার এবং অপর তিনজন নোয়াখালীর বাসিন্দা।
এছাড়া চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড এনিম্যাল সাইয়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) ল্যাবে পরীক্ষা করা হয় ৯০ জনের নমুনা। এতে লক্ষ্মীপুরের তিনজনের নমুনায় করোনাভাইরাস পাওয়া গেছে বলে জানান সিভিল সার্জন।
তিনি বলেন, চট্টগ্রামের তিনজন চন্দনাইশ, সন্দ্বীপ ও রাঙ্গুনিয়া উপজেলার। এদের মধ্যে দুইজন নারী ও একজন পুরুষ।
নোয়াখালীর দুইজন হাতিয়া উপজেলার এবং অপরজন নোয়াখালী সদরের বলে জানা গেছে।
চন্দনাইশের আক্রান্ত নারী উপজেলা সদরের কেরানির বাড়ি এলাকায় থাকেন। তিনি চন্দনাইশে প্রথম আক্রান্ত ১০ মাসের শিশুটির সংস্পর্শে এসেছিলেন বলে ওই থানার ওসি কেশব চক্রবর্তী জানান।
ওই শিশুটি করোনাভাইরাস মুক্ত হয়ে শনিবার চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছে।
সন্দ্বীপে আক্রান্ত ২৫ বছরের যুবক স্থানীয় গাছুয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা বলে জানা গেছে।
বিআইটিআইডিতে চট্টগ্রাম অঞ্চলের মোট তিন হাজার ৩৩১ জনের নমুনা পরীক্ষা করে করোনাভাইরাস পাওয়া গেছে ১২৩ জনের।
শনিবারের তিনজনসহ চট্টগ্রাম মহানগর ও জেলায় করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৭৬ জনে। বাইরে থেকে আক্রান্ত হয়ে চট্টগ্রামে চিকিৎসাধীন আছেন আরও পাঁচজন। এছাড়া কক্সবাজার জেলার দুইজন রোগী চট্টগ্রামের হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
[ad_2]